কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ১১ লাখ ৮ হাজার ৪৩৭টি শেয়ার ৭২ হার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫১ কোটি ৪৭ লাখ ৯১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২১ কোটি ২৪ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮ কোটি ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকার ব্র্যাক ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ২২ লাখ ৯৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে গ্রামীণফোনের।
এছাড়া স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৫ লাখ ২৪ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৬৫ লাখ ২৮ হাজার টাকার, সী পার্লের ৪০ লাখ ৬১ হাজার টাকার, সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, রেনেটার ২ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার টাকার, আরএকে সিরামিকের ৫ লাখ ২৯ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২৭ লাখ ২২ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ১৪ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, প্যাসিফিক ডেনিমসের ১ কোটি ১৭ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২৪ লাখ টাকার, নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ২৯ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ১১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৪৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ২৩ লাখ ৩১ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ১৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, লিনডে বিডির ১১ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, জেএমআই সিরিঞ্জের ৪৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, আইএফআইসির ৩১ লাখ ৪২ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টার ২৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, জেনারেশন নেক্সটের ২৯ লাখ ৫ হাজার টাকার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২১ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, ফারইস্ট নিটিংয়ের ৫৮ লাখ ৪২ হাজার টাকার, ফার কেমিক্যালের ১৪ লাখ ১১ হাজার টাকার, এনভয় টেক্সটাইলের ১ কোটি ৩ লাখঝ ৪০ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ৯০ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ২১ লাখ টাকার, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৩ কোটি ৭৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, সিএপিএমআইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বিএসআরএম স্টিলের ২৮ লাখ ১৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এবং বারাকা পাওয়ারের ১ কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।