এর আগে, শেয়ারবাজারে ধারাবাহিক পতন ঠেকাতে গত বছরের ২৮ জুলাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) শেয়ারবাজারে ফের ফ্লোর প্রাইস বা দর পতনের সর্বনিম্ন সীমা বেঁধে দিয়েছিল। এরপর গত ২১ ডিসেম্বর ১৬৯টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বাতিল করেছিল বিএসইসি। তবে শেয়ারদর কমার ক্ষেত্রে শর্ত হিসেবে বলা হয়েছিল একদিনে সর্বোচ্চ ১ শতাংশ কমতে পারবে শেয়ারদর।
বিএসইসির ওই আদেশের পরও বাজারের পরিস্থিতি ভালো না হওয়ায় এবং কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমতে থাকায় অস্থিরতা তৈরী হয় পুঁজিবাজারে। এমন অবস্থায় পুণরায় ১৬৯ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী এই ১৬৯টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারন হবে গত চার কার্যদিবসে লেনদেন হওয়া শেয়ারের গড় দর অনুযায়ী। অর্থাৎ গত ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ লা মার্চ লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর গড় করে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হবে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) থেকে এই নির্দেশনা কাযকর হবে।
১৬৯টি কোম্পানির সম্ভাব্য ফ্লোর প্রাইস জানতে এখানে ক্লিক করুন
অর্থসংবাদ/এসএম