আগামী ৬ বছরে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। এর আগে ২০২১ সালে ১০০ কোটি ইউরো বিনিয়োগে মিউনিখকে নিজেদের সিলিকন ডিজাইন সেন্টারের ইউরোপীয় সদর দফতর করার ঘোষণা দেয় অ্যাপল।
আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাকবুক ও অন্যান্য পণ্যে নিজস্ব চিপ ব্যবহার করে বহিরাগত সরবরাহকারীদের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে চায় এই শীর্ষ প্রযুক্তি সংস্থা। নতুন এই বিনিয়োগ সেই কৌশলের অংশ।
মহামারী চলাকালে বিধিনিষেধের কারণে বিশ্বব্যাপী সেমিকন্ডাক্টরের ঘাটতি দেখা দেয়। এতে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প খাতগুলো বাধাগ্রস্ত হয়। তখন থেকেই এশিয়া ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর উপায় খুঁজছিল ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র।
অ্যাপল জানিয়েছে, মিউনিখে বিদ্যমান হাবে তিনটি নতুন গবেষণা ও উন্নয়ন সাইট তৈরির জন্য সর্বশেষ এই বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে তারা। যেখানে কাজ করবেন হাজার দু-এক প্রকৌশলী।
১৯৮১ সাল থেকে মিউনিখ অ্যাপলের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। বর্তমানে জার্মানিতে তাদের প্রায় সাড়ে চার হাজার কর্মী রয়েছে।