এসময় সভাপতির বক্তব্যে পরিষদর সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবির বলেন, হজের খরচ কমিয়ে প্যাকেজ ঘোষণা করা সরকারের দায়িত্ব হলেও তা না করে সিন্ডিকেটের সদস্যদের লাভবান করতে সাধারণ ধর্মপ্রাণ হজযাত্রীদের কষ্টের জমানো অর্থ দিয়ে বিমানের লোকসান কাটিয়ে লাভবান করতে প্রায় এক লাখ টাকা বিমান ভাড়া বৃদ্ধি করেছে। যে ক্ষেত্রে সরকারের ভর্তুকি দেয়ার কথা সেক্ষেত্রে ভ্যাট-ট্যাক্স আরোপ করে অমানবিক হজ প্যাকেজ ঘোষণার মাধ্যমে সরকার মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানছে। একই সাথে সরকার কোরবানির সময়ে পশুর চামড়ার মূল্য কমিয়ে দিয়ে গরিবের হক নষ্ট করে অমানবিক কাজ করে যাচ্ছে।
এ সময় তিনি বিমান ভাড়া হ্রাস এবং সকল প্রকার ভ্যাট-ট্যাক্স প্রত্যাহার করে ভর্তুকি দিয়ে হলেও পাশের দেশগুলোর সাথে মিল রেখে হজের খরচ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পুনর্নির্ধারণ করার দাবি জানান।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মুহাম্মাদ মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরো বক্তৃতা করেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, প্রজন্ম পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহাদুজ্জামান মোল্লা, মো. আবু শোয়াইব খান, মো. আবদুল কুদ্দুস, মো. আবদুর রাজ্জাক, মুফতি মুজিবুর রহমান, মো. শফিকুল ইসলাম বিশ্বাস ও মুফতি ইসহাক মোহাম্মদ আল আমিন।
অর্থসংবাদ/এসএম