সড়ক ও জনপদ সূত্র জানায়, এক পাশের আলো যেন অন্য পাশে এসে দুর্ঘটনা না ঘটায় তাই এ কম উচ্চতার ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং আইল্যান্ড দখলমুক্ত রাখতেও এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফোর লেনের প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুম সারোয়ার ও অন্যান্য সূত্র জানায়, কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ১৯২ কিলোমিটার মহাসড়ক। এ মহাসড়কের ১৪৩ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে হৈমন্তী, কুর্চি, টগর, রাধাচূড়া, কাঞ্চন, সোনালু, কৃষ্ণচূড়া, কদম, বকুল, পলাশ, কবরী, ক্যাসিয়া ও জারুল প্রভৃতি। এরকম ৫৪ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। এগুলোর উচ্চতা ২ মিটার থেকে ৫ মিটার। এ ছাড়া সড়ক স্লোপে জলপাই, অর্জুন, কাঁঠাল, মেহগনি, শিশু, আকাশমণি, চালতা, নিম, একাশিয়া, হরিতকীসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৪২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। কুমিল্লার দাউদকান্দির বিভিন্ন অংশ এবং চৌদ্দগ্রামের অংশে বেশি ফুল দেখা যায়। কলেজ ছাত্রী আকলিমা আক্তার বলেন, আমি প্রতিদিন কুমিল্লা শহর থেকে চান্দিনায় যাতায়াত করি। রাস্তার মাঝে ফুলের বাগানের মত দেখতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে এমন সুন্দর একটি সিদ্ধন্তের সাথে যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সহকারী অধ্যাপক মাছুম মিল্লাত মজুমদার জানান, গ্রামের বাড়ি ফেনী থেকে প্রায় এ মহাসড়কে কুমিল্লায় আসি। নানা রঙের ফুলে মহাসড়ক বর্ণিল হয়ে উঠেছে, দেখতে ভালোই লাগে। এগুলোর পরিচর্যা করলে মহাসড়কের এ সৌন্দর্য অটুট থাকবে। সড়ক ও জনপদ অধিদফতর কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ সাইফউদ্দিন বলেন, ফোর লেন প্রকল্পের আওতায় ১৪টি বাইপাস, সেতু ও কালভার্ট ছাড়া মহাসড়কের মিডিয়ানে (আইল্যান্ড) এসব গাছ লাগানো হয়েছে। গাছের সুরক্ষায় আমরা নজরদারি করছি।
ঢাকা-চট্ট্রগ্রাম মহাসড়কের আইল্যান্ড যেন ফুলের মেলায় বর্ণিল সড়ক দ্বীপ । লাল, সাদা, হলুদসহ নানা রঙের ফুলে বর্ণিল হয়ে আছে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের ফোরলেনের আইল্যান্ড। যেহেতু পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, তাই প্রতিদিন এ অপার সৌন্দর্য দেখেই দেখেই যাতায়াত করছে যাত্রীরা। এ মনোরম পরিবেশে খুশিও বটে যাত্রী ও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে যেখানেই চোখ পড়বে সেখানেই ফুলের সমারোহ। মহাসড়কের ফোর লেনের আইল্যান্ডে কুমিল্লাসহ ফেনী, চট্টগ্রাম অংশে বর্ণিল ফুলের মেলা বসেছে। লাল, হলুদ নানা রঙের ফুলের গাছ। মনোরম দৃশ্য দেখতে দেখতে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
সড়ক ও জনপদ সূত্র জানায়, এক পাশের আলো যেন অন্য পাশে এসে দুর্ঘটনা না ঘটায় তাই এ কম উচ্চতার ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং আইল্যান্ড দখলমুক্ত রাখতেও এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফোর লেনের প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুম সারোয়ার ও অন্যান্য সূত্র জানায়, কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ১৯২ কিলোমিটার মহাসড়ক। এ মহাসড়কের ১৪৩ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে হৈমন্তী, কুর্চি, টগর, রাধাচূড়া, কাঞ্চন, সোনালু, কৃষ্ণচূড়া, কদম, বকুল, পলাশ, কবরী, ক্যাসিয়া ও জারুল প্রভৃতি। এরকম ৫৪ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। এগুলোর উচ্চতা ২ মিটার থেকে ৫ মিটার। এ ছাড়া সড়ক স্লোপে জলপাই, অর্জুন, কাঁঠাল, মেহগনি, শিশু, আকাশমণি, চালতা, নিম, একাশিয়া, হরিতকীসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৪২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। কুমিল্লার দাউদকান্দির বিভিন্ন অংশ এবং চৌদ্দগ্রামের অংশে বেশি ফুল দেখা যায়। কলেজ ছাত্রী আকলিমা আক্তার বলেন, আমি প্রতিদিন কুমিল্লা শহর থেকে চান্দিনায় যাতায়াত করি। রাস্তার মাঝে ফুলের বাগানের মত দেখতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে এমন সুন্দর একটি সিদ্ধন্তের সাথে যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সহকারী অধ্যাপক মাছুম মিল্লাত মজুমদার জানান, গ্রামের বাড়ি ফেনী থেকে প্রায় এ মহাসড়কে কুমিল্লায় আসি। নানা রঙের ফুলে মহাসড়ক বর্ণিল হয়ে উঠেছে, দেখতে ভালোই লাগে। এগুলোর পরিচর্যা করলে মহাসড়কের এ সৌন্দর্য অটুট থাকবে। সড়ক ও জনপদ অধিদফতর কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ সাইফউদ্দিন বলেন, ফোর লেন প্রকল্পের আওতায় ১৪টি বাইপাস, সেতু ও কালভার্ট ছাড়া মহাসড়কের মিডিয়ানে (আইল্যান্ড) এসব গাছ লাগানো হয়েছে। গাছের সুরক্ষায় আমরা নজরদারি করছি।
সড়ক ও জনপদ সূত্র জানায়, এক পাশের আলো যেন অন্য পাশে এসে দুর্ঘটনা না ঘটায় তাই এ কম উচ্চতার ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং আইল্যান্ড দখলমুক্ত রাখতেও এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফোর লেনের প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুম সারোয়ার ও অন্যান্য সূত্র জানায়, কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ১৯২ কিলোমিটার মহাসড়ক। এ মহাসড়কের ১৪৩ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে হৈমন্তী, কুর্চি, টগর, রাধাচূড়া, কাঞ্চন, সোনালু, কৃষ্ণচূড়া, কদম, বকুল, পলাশ, কবরী, ক্যাসিয়া ও জারুল প্রভৃতি। এরকম ৫৪ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। এগুলোর উচ্চতা ২ মিটার থেকে ৫ মিটার। এ ছাড়া সড়ক স্লোপে জলপাই, অর্জুন, কাঁঠাল, মেহগনি, শিশু, আকাশমণি, চালতা, নিম, একাশিয়া, হরিতকীসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৪২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। কুমিল্লার দাউদকান্দির বিভিন্ন অংশ এবং চৌদ্দগ্রামের অংশে বেশি ফুল দেখা যায়। কলেজ ছাত্রী আকলিমা আক্তার বলেন, আমি প্রতিদিন কুমিল্লা শহর থেকে চান্দিনায় যাতায়াত করি। রাস্তার মাঝে ফুলের বাগানের মত দেখতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে এমন সুন্দর একটি সিদ্ধন্তের সাথে যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সহকারী অধ্যাপক মাছুম মিল্লাত মজুমদার জানান, গ্রামের বাড়ি ফেনী থেকে প্রায় এ মহাসড়কে কুমিল্লায় আসি। নানা রঙের ফুলে মহাসড়ক বর্ণিল হয়ে উঠেছে, দেখতে ভালোই লাগে। এগুলোর পরিচর্যা করলে মহাসড়কের এ সৌন্দর্য অটুট থাকবে। সড়ক ও জনপদ অধিদফতর কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ সাইফউদ্দিন বলেন, ফোর লেন প্রকল্পের আওতায় ১৪টি বাইপাস, সেতু ও কালভার্ট ছাড়া মহাসড়কের মিডিয়ানে (আইল্যান্ড) এসব গাছ লাগানো হয়েছে। গাছের সুরক্ষায় আমরা নজরদারি করছি।
আর্কাইভ থেকে