রবিবার (২ এপ্রিল) তিনি সড়ক পথে রাজশাহী থেকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে আসেন। এসময় তিনি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা ও পাসপোর্ট যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
পরে তিনি জিরোপয়েন্ট পার হয়ে সীমান্তের ওপারে ভারতের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুসল বিনিময় করেন। এসময় উপজেলা চেয়াম্যান হারুন উর রশিদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরে আলম, পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্তসহ বন্দরের ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
এরপর তিনি পানামা পোর্টের অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন এবং কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে আমদানিকারক গ্রুপের কার্যালয়ে ব্যবসায়ী ও সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের নেতাদের সাথে মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময় শেষে সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার বলেন, বন্দরের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে ব্যাবসায়ীদের পক্ষ থেকে ভারত অংশে একটি কোয়ারিনটাইন অফিস স্থাপনের দাবি জানানো হয়েছে।
তিনি বলেন, ১৫ দিনের মধ্যেই ভারতের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন করলেই সবরকম ভিসা দেওয়া হচ্ছে। হিলি রেল স্টেশনে ট্রেন না দাঁড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে ভারতের কোন বাধা নিষেধ নাই।
রাজশাহীতে নিযুক্ত হওয়ার পর এটিই তার হিলি স্থলবন্দরে প্রথম সফর বলে জানান ভারতের সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার।