বছরের শুরুতে দুর্বল থাকলেও ফেব্রুয়ারিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল ডলারের মান। তবে মার্চে দুটি আঞ্চলিক ব্যাংক বিপর্যয়ে পড়ায় গ্রিনব্যাকের মানে পতন শুরু হয়। নিকট ও মধ্যমেয়াদে এ প্রবণতা বহাল থাকবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সামনের দিনগুলোয় সুদহার বাড়াচ্ছে না, এমন আভাসই দিচ্ছেন বিশ্লেষকরা।
গতকাল প্রধান ছয়টি মুদ্রার বিপরীতে ডলার সূচক ছিল ১০১ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট। ইউরোর মান শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ বেড়ে ১ দশমিক শূন্য ৯৬ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এদিকে পাউন্ড স্টার্লিংয়ের বিনিময় মান দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ২৫ ডলার।