মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) দুটি শর্ত আরোপ করে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী-রুবাইয়াত-উল ইসলাম এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছেন।
নির্দেশনায় বলা হয়, উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ ৪০ (চল্লিশ) এর উপরে পিই রেশিও অনুপাতসহ ইক্যুইটি সিকিউরিটিগুলিকে মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ এবং ১৯৯৯-এর বিধি ৩-এর উপ-বিধি (১২) এর ধারা (ডি) এর অধীনে "মার্জিনেবল সিকিউরিটিজ" হিসাবে গ্রহণ করবে না। স্টক ব্রোকাররা উল্লিখিত সিকিউরিটিজ কেনার জন্য তাদের ক্লায়েন্টদের ঋণ সুবিধা প্রদান করবে না।
তবে শর্ত থাকে যে সকল ইক্যুইটি সিকিউরিটিজগুলো টানা তিন অর্থবছর 'এ' ক্যাটাগরিতে অবস্থান করছে এবং কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকার বেশি, সেসব কোম্পানির শেয়ারের পিই রেশিও অনুপাত ৫০ (পঞ্চাশ) পর্যন্ত মার্জিনেবল হিসাবে বিবেচিত হবে৷
অর্থাৎ নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, পিই রেশিও ৪০-এর বেশি শেয়ারে মার্জিন ঋণ না দেয়ার নির্দেশনা বহাল থাকবে।
তবে যেসব শেয়ারের পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকার বেশি এবং যে শেয়ারগুলো গত তিন বছর যাবত ‘এ’ ক্যাটাগরিতে অবস্থান করছে, সেসব শেয়ারে পিই রেশিও ৫০ পর্যন্ত ঋণ দেয়া যাবে।