গত ৩ এপ্রিল (সোমবার) সকালে আইপিওতে আবেদন শুরু হয়ে চলে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। কোম্পানিটি ১ কোটি ৬০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১৬ কোটি টাকা উত্তোলন করে।
কোম্পানিটির ১৬ কোটি টাকার শেয়ার পেতে ৩০৫ কোটি টাকার আবেদন জমা করেন বিনিয়োগকারীরা। যা প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ১৯ দশমিক ৭০ গুন বেশি।
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) স্টক এক্সচেঞ্জ ইলেক্ট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমের (ইএসএস) মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রো-রাটা ভিত্তিতে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার বরাদ্দ প্রদান অনুষ্ঠানে এই তথ্য জানানো হয়।
ডিএসই টাওয়ারে (নিকুঞ্জ-২) অবস্থিত লিস্টিং হলরুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- ডিএসইর প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খায়রুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, কোম্পানি সচিব চৌধুরী ফরিদ উদ্দিন, সিএফও আনোয়ার হোসেন ভূইয়া, বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্টের এফএভিপি আজিজুর রহমানসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে ডিএসই’র লিস্টিং ডিপার্টমেন্টের হেড রবিউল ইসলাম এবং এমআইএস ও ডেভলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের হেড আবদুল কাদের খন্দকার প্রো-রাটা ভিত্তিতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানানো হয়, কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের জন্য মোট ১৬ কোটি টাকার বিপরীতে ৩০৫ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়ে, যা প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ১৯ দশমিক ৭ গুন বেশি। প্রতি ১০ হাজার টাকা আবেদনের বিপরীতে নিবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা ৩৬ টি শেয়ার এবং অনিবাসি বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীদের ৭২টি শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়।
অর্থসংবাদ/এসএম