ডিমের বাজার আবার চড়েছে

ডিমের বাজার আবার চড়েছে
সোনালি মুরগির দাম এখন কিছুটা কমতির দিকে। তবে চড়েছে ডিমের বাজার। গত এক সপ্তাহে ডজনে বেড়েছে ১৫ টাকা পর্যন্ত। খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, ঈদের পর ডিমের চাহিদা বাড়লেও সেভাবে জোগান বাড়েনি। এ কারণে দাম ঊর্ধ্বমুখী।

বড় বাজারের চেয়ে ছোট বাজারে ডিমের দাম তুলনামূলক বেশি। গতকাল সোমবার ঢাকার কারওয়ান বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফার্মের প্রতি ডজন বাদামি ডিম ১৪০ টাকা আর সাদা ডিম ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে ছোট বাজার ও মহল্লায় দাম আরেকটু বেশি। রাজধানীর মগবাজার, সিদ্ধেশ্বরী, তেজকুনিপাড়াসহ কয়েকটি এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাদামি ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা দরে। আর বিক্রেতারা সাদা ডিমের দাম রাখছেন ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। অথচ সপ্তাহখানেক আগেও বাদামি ডিম বিক্রি হয়েছে ১৩০ টাকার আশপাশে।

ডিমের দাম বাড়ার চিত্র দেখা গেছে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনন্দিন প্রতিবেদনেও। সংস্থাটি বলছে, গতকাল ঢাকার বাজারে প্রতি হালি (চারটি) ডিম বিক্রি হয়েছে ৪৭ থেকে ৫০ টাকায়। সেই হিসাবে প্রতি ডজনের দাম দাঁড়ায় ১৪১ থেকে ১৫০ টাকা। টিসিবির তথ্য বলছে, গত এক সপ্তাহে ৯ শতাংশের বেশি বেড়েছে ডিমের দাম। অবশ্য এক বছরের ব্যবধানে এ হার আরও বেশি। এ সময় দাম বেড়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ।

দাম বাড়ার যথাযথ জবাব মিলছে না ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। তবে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, রোজায় ডিমের চাহিদা কিছুটা কম ছিল। ঈদের পর চাহিদা বেড়েছে। পাইকারি বাজারে সেই হারে সরবরাহ বাড়েনি। এ কারণে দাম বাড়তির দিকে রয়েছে।

কারওয়ান বাজারের ডিম বিক্রেতা শাহ আলম বলেন, চাহিদা বাড়লে পাইকাররা দাম বাড়িয়ে দেন। সে কারণে খুচরা বিক্রেতাদেরও বাড়তি দরে বিক্রি করতে হয়। পাঁচ-ছয় দিন ধরেই ডিমের দাম বাড়ছে বলে জানান তিনি।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ