সবচেয়ে বেশি ৯ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এরপরই রয়েছে মাতারবাড়ি ২X৬০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপারক্রিটিক্যাল কয়লা চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র, যার বরাদ্দ ৯ হাজার ৮১ কোটি টাকা।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র: পাবনায় নির্মিত দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে।
মাতারবাড়ি আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা চালিত বিদ্যুৎ প্রকল্প: কক্সবাজারে নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৮১ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে।
চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি-৪): এ প্রকল্প বরাদ্দ পেয়েছে ৮ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা।
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে: এ প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা। এক্সপ্রেসওয়েটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর, আশুলিয়া, বাইপাইল এবং ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ডিইপিজেড) এর সাথে সংযুক্ত করবে।
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ: ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ: বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উন্নয়ন প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া হয় ৫ হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা।
ফিজিক্যাল ফ্যাসিলিটিস ডেভেলপমেন্ট (পিএফডি): অত্যাবশ্যকীয় স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা পরিষেবা প্রদানের লক্ষ্যে নতুন অবকাঠামো সুবিধা স্থাপনের জন্য সরকার এই প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে। এই প্রকল্প বরাদ্দ পেয়েছে ৪ হাজার ৬৯৬ কোটি টাকা।
ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-১): ঢাকার যানজট নিরসন এবং বায়ু দূষণ কমানোর লক্ষ্যে হাতে নেওয়া হয়েছে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প। এতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ: দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে সেতুর এই প্রকল্পটি বরাদ্দ পেয়েছে ৩ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা।
ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-৬): এই প্রকল্পটি দশম সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম