মঙ্গলবার (০৮ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির সঙ্গে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর এক সভায় তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, কমিশনার খোন্দকার কামালুজ্জামান, ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, ড. মো. মিজানুর রহমান, মো. আবুল হালিম এবং নির্বাহী পরিচালক মো: আনোয়ারুল ইসলাম ও মো: সাইফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।এ সময় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শেয়ারবাজারকে আরো সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সময়োপযোগী বেশ কিছু পদক্ষেপ শেয়ারবাজারে আস্থা আনতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। আরো উন্নয়ন এবং উৎকর্ষ সাধনের জন্য স্টক এক্সচেঞ্জের বিজনেস ডেভোলপমেন্ট এর সুযোগ সম্প্রসারণ অতি জরুরী।
সিএসই চেয়ারম্যান বলেন, বিএসইসি ও সিএসইর সমন্বিত উদ্যোগ শেয়ারবাজারকে গতিশীল করবে। বিশেষ করে সময়োপযোগী কিছু প্রোডাক্ট এবং স্ট্র্যাটেজি শেয়ারবাজারকে আরো গাতিশীল করতে পারে। যেমন নেটিং, এপিআই শেয়ারিং এবং টি+০ তে সেটেলম্যান্ট।
সিএসই এর পক্ষ থেকে শেয়ারবাজারের উন্নয়ন এবং উৎকর্ষ সাধনের জন্য স্টক এক্সচেঞ্জের বিজনেস ডেভোলপমেন্ট এর সুযোগ সম্প্রসারণ এর উদ্দ্যেশ্যে একটি প্রতিবেদন প্রদর্শন করা হয়। এটি উপস্থাপন করেন বিজনেজ ডেভোলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট এর ডেপুটি ম্যানেজার মো. ফয়সাল হুদা।
সিএসই’এর প্রতিনিধিদলে সতন্ত্র পরিচালক লিয়াকত হোসেন চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন-উর-রশিদ এবং চীফ টেকনিক্যাল অফিসার মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন এ সভায় অংশগ্রহণ করেন।