মার্কিন ঋণের সীমা বাড়াতে একমত হয়েছে হোয়াইট হাউস ও সিনেট। এতে তাদের ঋণখেলাপি হয়ে পড়ার শঙ্কা দূর হয়েছে। ফলে দর হারিয়েছে ডলার।
এ প্রেক্ষাপটে জাপানি মুদ্রার বিপরীতে গ্রিনব্যাকের অবমূল্যায়ন ঘটেছে এক শতাংশের ১ তৃতীয়াংশ। প্রতি ডলারের মূল্য স্থির হয়েছে ১৪০ দশমিক ১৭ ইয়েনে।
প্রধান ৬ মদ্রার বিরুদ্ধে ইউএস মদ্রার সূচকও নিম্নমুখী হয়েছে। বর্তমানে তা ১০৪ দশমিক ২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগে যা ছিল গত ২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
তবে ইউরোর মূল্যমান হ্রাস পেয়েছে। যে হার শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মুদ্রাটির দাম নিষ্পত্তি হয়েছে ১ দশমিক ০৭০৯ ডলারে।
অস্ট্রেলিয়ার কারেন্সি ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৫ শতাংশ। ১ অসি মুদ্রার দর দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৬৫৪১ ডলারে।
আর নিউজিল্যান্ডের মুদ্রা শক্তিশালী হয়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। কিউই মুদ্রার দাম হয়েছে শূন্য দশমিক ৬০৫৮ ডলার।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক স্যাক্সো মার্কেটের বাজার বিশেষজ্ঞ চারু চানানা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকি কমেছে। এখন সবার নজর ৫ জুনে। ওই দিনই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।