রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৩ হাজার ৩০০ মেগাওয়াটের চাহিদা মেটাতে সোমবার (২৯ মে) দুপুর ১২টায় দেশে ১ হাজার ৪৫১ মেগাওয়াটের লোডশেডিং হয়েছে।
তারা বলছে, বিপিডিবির উৎপাদন ইউনিটের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১১ হাজার ৮৪৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হয়েছে।
বিপিডিবি’র ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লোডশেডিংয়ের প্রকৃত পরিমাণ সরকারি পরিসংখ্যানে উঠে আসে না।’
এদিকে, ঢাকা শহরসহ বিভিন্ন স্থানে দিনে ৬ ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ বিভ্রাটের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন ভোক্তারা।
বিপিডিবি’র পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে সোমবার সন্ধ্যায় প্রতিষ্ঠানটিকে ৫৮৬ মেগাওয়াটের লোডশেডিংয়ে যেতে হয়, কারণ চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ২০৩ মেগাওয়াট এবং সরবরাহ হয়েছে ১৩ হাজার ৬১৭ মেগাওয়াট।
তারা বলেন, কয়লা ও গ্যাস সরবরাহের ঘাটতির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যাচ্ছে।