জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৩৩ লাখ ৬৯ হাজার ৩১১টি শেয়ার ৫৭ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১২ কোটি ৪ লাখ ৭২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ট্রাস্ট ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৯৩ লাখ ৮১ হাজার টাকার এসকে ট্রিমসের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের।
এছাড়া সামিট পাওয়ারের ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকার, রানার অটোমোবাইলসের ৫ লাখ ১৪ হাজার টাকার, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের ৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, প্রাইম ফাইন্যান্সের ৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার, পপুলার ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৬ লাখ ৬ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৯ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৪৪ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৩৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকার, জিকিউ বলপেনের ১৭ লাখ ১৪ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৫ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ৯৯ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২৮ লাখ ৯ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, প্রাইম ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৩ লাখ ৫২ হাজার টাকার এবং এপোলো ইস্পাতের ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।