আজ রবিবার (১১ জুন) অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল বিলটি সংসদে তোলেন। পরে এটি পরীক্ষা করে এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিলে বাংলাদেশ ব্যাংক আমানত সুরক্ষা ট্রাস্ট তহবিল করার কথা বলা হয়েছে। এ তহবিলে বীমাকৃত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত অর্থ, তহবিলের অর্থ বিনিয়োগের আয়, অবসায়িত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত অর্থ ও অন্য কোনো উপায়ে প্রাপ্ত অর্থ হবে এ তহবিলের ফান্ড।
বিলে তহবিলের দায়ের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো বীমাকৃত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অবসায়নের আদেশ দেয়া হলে অবসায়িত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেক আমানতকারীকে তার আমানতকৃত অর্থের সমপরিমাণ (সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা) অথবা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত অর্থ আমানত সুরক্ষা ট্রাস্ট তহবিল থেকে দিতে হবে। বিদ্যমান আইনে এটি আছে সর্বোচ্চ একলাখ টাকা।
বিলে বলা হয়েছে, কোনো বীমাকৃত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়াম দিতে ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যাংক তার কাছে রক্ষিত ওই ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাব থেকে সমপরিমাণ অর্থ প্রিমিয়াম বাবদ কেটে ওই ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তহবিলে জমা রাখার নির্দেশ দিতে পারবে।