এসময় ড. মোমেন ফিলিস্তিনির ন্যায়সঙ্গত অধিকারের পক্ষে বাংলাদেশের দৃঢ় সম্পর্কের অবস্থান তুলে ধরেন। অপরদিকে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
দুদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও জোরদার করার বিষয়েও গুরুত্বারোপ করা হয়। দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রত্যাশা, উভয় দেশের সম্পর্কের নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বারানোর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।
শিক্ষা বিনিময় ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদারকরণসহ দুদেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করেন উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
আন্তরিক ও ফলপ্রসূ এ আলোচনায় ডি-৮ এর কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার বিষয়ে তারা একমত পোষণ করেন।
তুরস্কের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে আরও ভেন্টিলেটর ও মাস্কসহ করোনা চিকিৎসাসামগ্রী প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেন মেভলুত চাভুসুগ্লু।
চার দিনের সফরে বর্তমানে তুরস্কে অবস্থান করেছেন ড. মোমেন। গত ১৩ সেপ্টেম্বর তিনি তুরস্কে পৌঁছালে ইস্তাম্বুলের ডেপুটি গভর্নর ইসমাইল সানলি তাকে স্বাগত জানান।
গতকাল বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্যে তুরস্কের রাজধানী অঙ্কারায় সেদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করেন।