আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৫ হাজার ৬৩৫ কোটি ৩২ লাখ টাকার মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ২৯৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।
সপ্তাহ শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়ায় ৫ হাজার ১০৪ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটির অবস্থান ছিল ৫ হাজার ১১ দশমিক ৩০ পয়েন্টে। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক বেড়েছে ৯৩ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
ডিএসইর সেরা ৩০ কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১ হাজার ৭৪০ দশমিক ২৩ পয়েন্ট থেকে ১ হাজার ৭৬১ দশমিক ৬০ পয়েন্টে উঠে আসে।
আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস ১ হাজার ১৫৮ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয়েছে এক হাজার ১৬৩ দশমিক ০৬ পয়েন্ট।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৬২টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২১২টির বা ৫৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ কোম্পানির। আর ৩২ দশমিক ৮৭ শতাংশ বা ১১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের ব্যবধানে ১৭৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে মোট ৩১৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৬টির, কমেছে ১১১টির এবং দর অপরিবার্তত রয়েছে ৩০টির।