একই সঙ্গে তার স্বামী রংপুরের পীরগঞ্জের ইউএনও মো. মেজবাউল হোসেনকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
গত বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এই বদলি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর দিবাগত গভীর রাতে দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের সরকারি বাসভবনে সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর আহত হন ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলী। ওয়াহিদা খানমের মাথায় হাতুরি দিয়ে আঘাত করা হয়। তাকে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে রংপুরে একটি ক্লিনিকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে থেকে ৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে হেলিকপ্টারে অচেতন অবস্থায় ওয়াহিদা খানমকে ঢাকায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড হসপিটালে ভর্তি করা হয়।
৩ সেপ্টেম্বর রাতে তার মাথায় অস্ত্রোপচার হয়। ধীরে ধীরে তার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ওয়াহিদা খানমের বাবাকেও ঢাকায় নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড হসপিটালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।