দেশে নিবন্ধিত নৌ-যানের মধ্যে বাণিজ্যিক ট্রলার ২৩১টি ও যান্ত্রিক নৌ-যান রয়েছে ২৮ হাজার ৫০০টি।
এসব নৌ-যান ১৪টি উপকূলীয় জেলা এবং ৬৭টি উপজেলার নদী ও সাগরে চলাচল করে। এই বাইরে রয়েছে আর্টিশনাল নৌ-যান, যেগুলোর নিবন্ধন নেই।
আর্টিশনাল নৌ-যানের ধারণক্ষমতা ১৫ টনের কম। সাগরের ৪০ মিটার গভীরতার মধ্যে এসব নৌ-যান চলাচল করে। মাছের প্রজনন মৌসুমে নিবন্ধিত নৌ-যানগুলো বিধিনিষেধ মানলেও অনিবন্ধিত নৌ-যানগুলো বিধিনিষেধ মানে না। তাই এসব নৌ-যানকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হচ্ছে।
সামুদ্রিক মৎস্য দফতর চট্টগ্রামের পরিচালক মো. জিল্লুর রহমান জানান, সাগরে মাছ ধরায় শৃঙ্খলা ফেরাতে আর্টিশনাল নৌ-যানগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে তিন বছরের জন্য লাইসেন্স দেওয়া হবে। পরে প্রতি বছর তা নবায়ন করতে হবে। শিগগিরই এই প্রক্রিয়া শুরু হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ হলে সাগরে অবৈধ কোনও নৌ-যান মাছ ধরতে যেতে পারবে না।