তবে বিষয়টিকে 'ইতিবাচকভাবেই' দেখছেন বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক শাহ কাউসার মোস্তফা আবদুল্লায়ি।
আবেদনপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, ‘১৩ আগস্ট ৬ষ্ঠ সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় আমি কেন্দ্রের সামনের দিকে দ্বিতীয় বেঞ্চে বসি। পরীক্ষা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সামনে বসা শিক্ষক নিজেদের মধ্যে উচ্চস্বরে আলাপ শুরু করেন। শিক্ষকদের আলাপের কারণে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়ায় আমি একজন শিক্ষককে আমার সমস্যার কথা জানাই। তিনি তখন আমাকে পরীক্ষা কেন্দ্রের শেষের দিকের বেঞ্চে চলে যেতে বলেন। শেষের দিকের বেঞ্চে বসার কিছুক্ষণ পর আরেকজন শিক্ষক আমার পেছনে এসে একটি ইংরেজি আর্টিকেল উচ্চস্বরে পড়া শুরু করেন। প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে তিনি আর্টিকেল পড়েন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘কেন্দ্রে মোবাইল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও শিক্ষকরা পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্রের ভেতরে উচ্চস্বরে মোবাইলে কথা বলেন। ৫ম সেমিস্টারে প্রায় প্রতিটি পরীক্ষা শেষের দিকে বসে দিতে হয়েছে। শিক্ষকরা পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্রের ভেতরে উচ্চস্বরে হাসাহাসি করেন। ফলে এ ধরনের সমস্যার কারণে পরীক্ষা কেন্দ্রের সুষ্ঠু স্বাভাবিক পরিবেশ বিনষ্ট হয়।’
পরীক্ষাকেন্দ্রের সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে তিনি অনুরোধ জানান।
এ ব্যাপারে অধ্যাপক শাহ কাউসার মোস্তফা আবদুল্লায়ি বলেন, আমরা বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নিয়েছি। শিক্ষকদেরও এ বিষয়ে বলে দিয়েছি। তারা সতর্ক থাকবেন।
অর্থসংবাদ/এমআই