প্রতিবেদন অনুসারে, ইএমএ চার গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ আমদানির প্রস্তাব পায়। তার আগে ইএমএ একটি নিলাম আহ্বান করেছিল, যেখানে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রস্তাব দাখিলের সুযোগ রাখা হয়েছে।
ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে বিদ্যুৎবাণিজ্য সম্ভাবনা বেশ স্পষ্ট। আন্দামান ও নিকোবর হয়ে গভীর সমুদ্রে ক্যাবলের মাধ্যমে স্থাপিত হবে যোগাযোগ। এর মাধ্যমে ভারতের নবায়নযোগ্য শক্তির বৈচিত্র্যকরণ সহজ ও সিঙ্গাপুরের কৌশলগত অগ্রগতি সাধিত হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দামের অস্থিতিশীলতার কারণে সিঙ্গাপুরের বিদ্যুতের বাজার প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছে। বিদ্যুতের সহজলভ্যতা ও সুলভমূল্য নিশ্চিত করতে বিকল্প উৎসের খুঁজে রয়েছে দেশটি। নবায়নযোগ্য শক্তি ও বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রতি নির্ভরশীলতা বাড়াচ্ছে। বিদ্যুৎ খাতকে সমৃদ্ধ করতে অন্য দেশের দিকে ঝুঁকছে। এর আগে সিঙ্গাপুর আঞ্চলিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ব্যাপারে আলোচনা তুলেছিল।
ভৌগোলিক দূরত্বের কারণে আন্দামান ও নিকোবরের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করা বেশ প্রতিবন্ধকতাপূর্ণ। ভারত এর মধ্যে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গেও আলোচনা করেছে বিদ্যুৎ রফতানির বিষয়ে।
অর্থসংবাদ/এমআই