গতকাল রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলনে এইচএসবিসি বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড আয়োজনের ঘোষণা দেয়।
এতে জানানো হয়, এইচএসবিসি বিজনেস অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে নমিনেশন ফরম পূরণের মাধ্যমে আট ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। রপ্তানি খাতে তিনটি অ্যাওয়ার্ড থাকছে। পোশাক শিল্পে বার্ষিক রপ্তানি আয় ৫০ মিলিয়ন ডলার ও তার বেশি এবং সাপ্লাই চেইন এবং ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ বার্ষিক রপ্তানি ১০ মিলিয়ন ডলার ও তার বেশি এবং অসনাতন ও উদীয়মান ক্ষেত্রে বার্ষিক রপ্তানি ৩ মিলিয়ন ডলার ও তার বেশি (তৈরি পোশাক ও বস্ত্র ব্যতীত) আয়ের প্রতিষ্ঠান এ ক্ষেত্রে অংশ নিতে পারবে।
আমদানি বিকল্প শিল্পে ১০ মিলিয়ন ডলার বা তার বেশি অবদান, অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ ও অবকাঠামো উন্নয়নে অবদান রাখা প্রতিষ্ঠান, সাসটেইনিবিলিটি উদ্যোগ বা প্রজেক্টের মাধ্যমে সমাজে কার্যকর ও যুগান্তকারী অবদান রাখা প্রতিষ্ঠান এবং নতুন প্রযুক্তি প্রণয়নে জনজীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে এবং পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতেও অবদান রাখছে এমন প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারবে। এছাড়া স্পেশাল এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড নামে একটি ক্যাটাগরি রয়েছে।
আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ব্রিটিশ হাইকমিশন, ঢাকা।
এইচএসবিসি বাংলাদেশের সিইও মো. মাহবুব উর রহমান বলেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ কিংবা অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পে অসাধারণ অবদান রেখেছে– এমন সব উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দিতে পেরে এইচএসবিসি গর্বিত।
এইচএসবিসি বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড অব হোলসেল ব্যাংকিং জেরার্ড হগি বলেন, বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে আমরা শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানের অর্জন তুলে ধরতে চাই, যাদের কৃতিত্বেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে আলোকিত হচ্ছে।
অর্থসংবাদ/এমআই