সূত্র জানায়, সম্প্রতি ডিএসইর একটি পরিদর্শন দল নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের কারখানা পরিদর্শনে যায়। তবে পরিদর্শক দলটি নর্দার্ন জুটের কারখানার ভিতরে প্রবেশ করতে পারেনি। মূলত কারখানা প্রাঙ্গণ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকায় পরিদর্শন করতে পারেনি ডিএসই।
১৯৯৪ সালে দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া নর্দার্ণ জুট সর্বশেষ ২০২০ সালে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল। ওই বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছিল ১১ টাকা ৩৩ পয়সা।
নর্দার্ণ জুটের বেশিরভাগ শেয়ারই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। কোম্পানির ৮৪ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দখলে। কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের হাতে মাত্র ১৫ দশমিক ০৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।