বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামের সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলের (সিডব্লিউইআইসি) সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো সম্মেলনের আয়োজন করছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জি ফাউন্ডেশন সম্মেলনের অংশীদার। দুই দিনব্যাপী সম্মেলনে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর ১৩ জন মন্ত্রীসহ ৩০০ জনের বেশি আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ অপরচুনিটি–কমনওয়েলথ পার্টনারশিপ’ শীর্ষক সেমিনারে সালমান এফ রহমান বলেন, উন্নত বিশ্ব এবং উন্নয়নশীল অর্থনীটির মধ্যে সংযোগকারী হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বঙ্গোপসাগরের অন্যতম অঞ্চল বাংলাদেশ। এই বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার ৪৮৫ মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। অর্থনীতির চালিকাশক্তি পোশাক রপ্তানি, স্থিতিস্থাপক রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি গত এক দশক ধরে প্রবৃদ্ধিকে ধরে রেখেছে।
সেমিনারের শুরুতে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ সম্পর্কে একটি উপস্থাপনা করা হয়।
প্যানেল আলোচনায় ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম, ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জাভেদ আখতার এবং ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্রীনি নাগরাজন। বিবিসি ব্রডকাস্টার তানিয়া বেকেট সেশনটি পরিচালনা করেন।
অর্থসংবাদ/এমআই