ডিএসই ও সিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পরযালোচনা করলে এ তথ্য পাওয়া যায়।
তথ্য মতে, আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৯১০ কোটি ৯৫ লাখ ৭৬ হাজার ২৮৫ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯১৪ কোটি ৭৪ লাখ ৫৪ হাজার ৭৯ টাকার শেয়ার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৮ কোটি ৯৩ লাখ ৮৮ হাজার ৯৬৮ টাকার বা দশমিক ৪১ শতাংশ।
সপ্তাহ শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৯৫ দশমিক ৩২ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটির অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৯৭৮ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে ১৬ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৩ শতাংশ।
ডিএসইর সেরা ৩০ কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১ হাজার ৭০১ দশমিক ২০ পয়েন্ট থেকে ১ হাজার ৭১০ দশমিক ৭২ পয়েন্টে উঠে আসে।
আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস এক হাজার ১২৬.৩১ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয়েছে এক হাজার ১২৬ দশমিক ৬২ পয়েন্ট।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৬৩টি কোম্পানির শেয়ার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির বা ৪০ দশমিক ৭৭ শতাংশ কোম্পানির। আর ৫২ দশমিক ৮৯ শতাংশ বা ১৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।