অ্যাপফিগারসের তথ্য অনুসারে, গত সেপ্টেম্বরে আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েডে ১ কোটি ৫৬ লাখ চ্যাটজিপিটি অ্যাপ নামানো হয়েছে। মোট আয় হয়েছে ৪৬ লাখ মার্কিন ডলার। তবে বিগত মাসগুলোর তুলনায় সেপ্টেম্বরে প্রবৃদ্ধির হার কমে গেছে। চলতি বছরের জুলাইয়ে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩০ থেকে ৩১ শতাংশ, আগস্টে ৩৯ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে এসে এই হার কমে দাঁড়িয়েছে ২০ শতাংশে।
চলতি বছরের জুনে চ্যাটজিপিটির মোট আয় হয় ২১ লাখ ডলার, জুলাইয়ে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৭ লাখ ৪০ হাজার ডলারে। আগস্টে আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৮ লাখ ১০ হাজার ডলার আর সর্বশেষ সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ আয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৫ লাখ ৮০ হাজার ডলারে।
ধারণা করা হচ্ছে, চ্যাটজিপিটি প্লাসে গ্রাহক হওয়ার হার তুলনামূলক কমে যাওয়ায় প্রবৃদ্ধি কমেছে চ্যাটবটটির। প্রতি মাসে ১৯ দশমিক ৯৯ ডলার খরচ করে চ্যাটজিপিটি প্লাসের গ্রাহক হতে হয়। এতে ব্যবহারকারীরা বাড়তি এবং বিশেষ কিছু সুবিধা পেয়ে থাকেন।
চ্যাটবটটির প্রতিদ্বন্দ্বী ‘আসক এআই’ তুলনামূলক বেশি আয় করে। অ্যাপ ফিগারসের তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে আসক এআইয়ের মোট আয় হয় ৫৫ লাখ ১০ হাজার ডলার। তবে বিগত মাসগুলোর তুলনায় আয় কমে গেছে আসক এআইয়ের। চলতি বছরের মে মাসে আসক এআইয়ের আয় ছিল ৬৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার, আগস্টে আয় হয় ৬৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
অর্থসংবাদ/এমআই