আজ শনিবার (০৩ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এ তথ্য জানিয়েছে।
আগত ফ্লাইটে ১০০ বিপদাপন্ন অভিবাসী ছিলেন যাদের মধ্যে ৩৯ জন শারীরিকভাবে অসুস্থ। অভিবাসীদের তাৎক্ষণিক সহায়তার জন্য তাদের সঙ্গে ভ্রমণ করেন আইওএম’র মেডিকেল সহায়তা প্রদানকারীরা।
সরকার-নির্ধারিত কোয়ারেন্টাইন শেষে অসহায় অভিবাসীদের পুনরায় একত্রীকরণে সহায়তা করবে আইওএম।
গত মে মাসে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে পাচারকারীদের গুলিতে ৩০ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে ২৬ জন বাংলাদেশি ছিলেন। মিজদাহর ঘটনায় গুরুতর আহত হন ১১ বাংলাদেশি অভিবাসী।
মিজদাহর আক্রমণের শিকার বাংলাদেশি অভিবাসী মোহাম্মদ সৈয়দ খান বলেন, আমি এই ঘটনা কিছুতেই ভুলতে পারছি না। এটা আমার কাছে দুঃস্বপ্নের মত। আমার শরীরে গুলি লাগে এবং চার মাস পর আমি দেশে ফেরার মত সুস্থ হই। এখনো অনেকেই পুরোপুরি সুস্থ হননি এবং আমরা এখনো আতঙ্কিত।
আইওএম এর কাছ থেকে শরীরিক চিকিৎসা ও মনোসামাজিক সেবার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তা পাবেন সৈয়দ খান।