এর আগে বৃহস্পতিবার বিশেষ বিমানে রাশিয়া থেকে জ্বালানির তৃতীয় চালান ঢাকা বিমানবন্দরে আনা হয়। এরপর বাংলাদেশ আনবিক শক্তি সংস্থার পক্ষ থেকে সেটা গ্রহণ করা হয়।
এ সময় প্রকল্পের পক্ষ থেকে জ্বালানির চালান গ্রহণ করা হয় এবং প্রকল্প এলাকায় সংরক্ষণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ শুরু হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার জ্বালানির তৃতীয় চালান বিশেষ বিমানে রাশিয়া থেকে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, প্রথম ইউনিটের জন্য ৭টি ব্যাচে ১৬৮টি আসেম্বলড ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল এ বছরের মধ্যেই প্রকল্প এলাকায় এসে পৌঁছাবে।
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর পারমাণবিক জ্বালানির প্রথম চালান এবং গত শুক্রবার ৬ অক্টোবর দ্বিতীয় চালানের জ্বালানি প্রকল্প এলাকায় এসে পৌঁছায়।
পারমাণবিক জ্বালানি প্রকল্প এলাকায় পৌঁছানোর পর সেগুলো আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, আনলোড, যাচাই-বাছাই এবং পরিমাপ করে সংরক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানান প্রকল্পের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
এদিকে পারমাণবিক জ্বালানি পরিবহনের জন্য শুক্রবার প্রকল্প এলাকায় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। পারমাণবিক জ্বালানি পরিবহনের সময় যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
জ্বালানির চলান প্রকল্প এলাকায় পৌঁছানোর পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে জানান তিনি।
এর আগে গত ৫ অক্টোবর গ্রাজুয়েশন সেরিমনির মাধ্যম রূপপুর প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশের কাছে পারমাণবিক জ্বালানির সার্টিফিকেট ও মডেল হস্তান্তর করে রাশিয়া। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৩৩তম পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারকারী দেশ হয় বাংলাদেশ।
অর্থসংবাদ/এমআই