বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মো. হাবিবর রহমানের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানানা।
তিনি জানান, বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে বার্ষিক গড় ১৫ কোটি ৮০ লাখ ৭৪৩ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় এক হাজার ২১৪ কোটি ৮৫ লাখ ৩৪ হাজার ৯১৯ টাকা।
সরকারি দলের সংসদ সদস্য হাবিবর রহমানের প্রশ্নের জবাবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী জানান, বাংলাদেশ বিমানের পাওনা রয়েছে, এমন অনেক ট্রাভেল এজেন্টের অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না।
তিনি আরো জানান, পাওনা টাকা পুনরুদ্ধারের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু কিছু এজেন্ট দেউলিয়া হয়ে যাওয়ায় এবং লিকুইডেশন প্রক্রিয়ায় থাকার কারণে উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। অনেক এজেন্টের দেওয়া ঠিকানায় যোগাযোগ করে তার কোন অফিস বা অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। কিছু এজেন্টের বিরুদ্ধে মামলা চলমান রয়েছে।
একই প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রীর জানা, ট্রাভেল এজেন্টের কাছে বাংলাদেশ বিমানের পাওনা (খেলাপি) ১২ কোটি ৩০ লাখ ৯২ হাজার ২২৩ টাকা। কর্গো এজেন্টের কাছে পাওনা এক কোটি ৬৮ লাখ ৪৭ হাজার ৯৮০ টাকা।
অর্থসংবাদ/এমআই