চুক্তি স্বাক্ষরকালে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক উপস্থিত ছিলেন।
ইআরডি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ড. শাহনাজ আরেফিন, সচিব পরিসংখ্যান ও তথ্যবিজ্ঞান বিভাগ এবং মো. আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (এশিয়া, জেইসি ও এফঅ্যান্ডএফ) ইআরডি, কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের পক্ষে কেওআইসিএ’র কান্ট্রি ডিরেক্টর তাইয়ং কিম আরওডি ও টিওআর স্বাক্ষর করেন।
১৯৯৩ সাল থেকে কেওআইসিএ মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারের মতো উদ্যোগকে সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। প্রকল্পটির প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে- জাতীয় পরিসংখ্যান ডেটা ওয়্যারহাউসের (এনএসডিডব্লিউএইচ) জন্য পরিসংখ্যানগত পরিষেবা বৃদ্ধির প্রয়োজনে একটি সমন্বিত পরিসংখ্যান ডেটা ওয়্যারহাউস ও সফটওয়্যার টুলস স্থাপন এবং সরঞ্জাম সিস্টেম পরিবেশকে সহায়তা করা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও এর অংশীদারদের সক্ষমতা জোরদার করার পাশাপাশি এনএসডিএস ও ডিজাইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য পরিসংখ্যানগত ডেটা ওয়্যারহাউস প্ল্যাটফর্ম তৈরি করাও প্রকল্পটির লক্ষ্য।
প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন হলে, শুমারি ও জরিপ ডেটার জন্য একটি সমন্বিত কেন্দ্রীয় স্টোরেজ প্রতিষ্ঠিত হবে এবং জাতীয় পরিসংখ্যানগত সক্ষমতা বাড়ানোর পথে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে জাতীয় পরিসংখ্যান ডেটার জন্য বিবিএসকে একটি এক জাতি প্ল্যাটফর্মে উন্নীত করবে।
অর্থসংবাদ/এমআই