নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশ, সংস্থা ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম থেকে আবেদন নেওয়ার সময় শেষ হয়েছে। এক্ষেত্রে ১৫৬ জন পর্যবেক্ষক ও ৭১ জন সাংবাদিক আবেদন করেছেন।
এছাড়া নির্বাচন কমিশন চারটি সংস্থা ও ৩৪টি দেশের নির্বাচন কমিশনের ১১৪ জনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এদের বিমান ভাড়া ব্যতীত যাবতীয় স্থানীয় ব্যয় বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন বহন করবে।
ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে, তাদের একটি কারিগরি বিশেষজ্ঞ টিম ভোট পর্যবেক্ষণ করবে। এ টিমের চার সদস্য দেশে চলেও এসেছে। কমনওয়েলথ, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটও ভোট পর্যবেক্ষণ করতে চায়।
ইসির জনসংযোগ শাখার পরিচালক মো. শরিফুল আলম জানান, থাইল্যান্ড, নেপাল, ভারত, ব্রিটেন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সুইডেন, ডাচ, ইরাক, ফিলিস্তিন, জর্জিয়া, উগান্ডা, নরওয়ে, বুলগেরিয়া, কংগো থেকে ভোট পর্যবেক্ষণের আবেদন এসেছে।
এছাড়া এএফপি, এনডিটিভি, নিউইয়র্ক, টাইমস, রয়টার্স, অ্যাসোসিয়েটস প্রেস ইন্ডিয়া, জিজি প্রেস-জাপান, সুইডিশ রেডিও, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দি ন্যাশনাল, জাপানের দি ইয়োমিউরি শিমবুন, জুঙ্গি ফেইহেইট সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে সাংবাদিকরা ভোটের খবর নিতে আসতে চায়। একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকও আবেদন করেছেন।
অন্যদিকে ভারত, ভুটান, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফ্রান্স, জর্জিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কাজাখস্তান, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, মিশর, তুরস্ক, উজবেকিস্তান, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, সেনেগাল, থাইল্যান্ড, আজারবাইজান, মালয়েশিয়া, মরিশাস, তিউনিশিয়া, ব্রুনাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, কুয়েত, সৌদি আরব, চীন, জাপান ও সিঙ্গাপুরের নির্বাচন কমিশনকে ভোট দেখার আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে সার্ক এবং ওআইসি মহাসচিব, ফেম্বোসা ও এ-ওয়েব চেয়ারপারসনকেও।
অর্থসংবাদ/এমআই