মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক ডিলার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট বাতিল করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রতিষ্ঠানটি তার পরিচালক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নানা ব্যবসায়িক সুযোগ সুবিধা দিয়ে আসছে। আর অভিযোগের প্রমান পাওয়ার পর সকল বিনিয়োগকারী এবং ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক) ধারক প্রতিষ্ঠানকে অ্যালায়েন্স সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে তাদের বৈধ দাবি মীমাংসা করতে বলেছে।
কিন্তু এ নির্দেশনা পালন না করায় গত ২১ মে ২০১৯ কমিশন প্রতিষ্ঠানটির লাইসেন্স স্থগিত করে।
তদন্তে দেখা গেছে, নিয়ম লঙ্ঘন করে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভারসাম্য না থাকা সত্ত্বেও তারা তাদের প্রতিটি বেনিফিশিয়ারি অ্যাকাউন্টগুলো (বিও) থেকে অর্থ উত্তোলন করত এবং ঋণ সমন্বয় করত।
প্রতিষ্ঠানটি নিয়ম লঙ্ঘন করে বিনিয়োগকারীদের সমন্বিত গ্রাহক অ্যাকাউন্ট থেকে ১২.৯৭ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে এবং একটি ফিক্সড ডিপোজিট করেছে। এছাড়া তদন্তের সময় তদন্তকারীদের সহযোগিতা করেনি বলে বিএসইসি অভিযোগ করেছে।