বন্ড ইস্যু করবে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং

বন্ড ইস্যু করবে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড ব্যবসা সম্প্রসারণ ও মুনাফা বাড়ানোর লক্ষ্যে ৫০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।


শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে আগামী পাঁচ বছরের জন্য এটি ইস্যু করবে কোম্পানিটি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।


সূত্র মতে, কোম্পানিটির ৫০ কোটি টাকা মূল্যের অবসায়নযোগ্য এই বন্ডের ৯০ শতাংশ রূপান্তরযোগ্য ও ১০ শতাংশ অরূপান্তরযোগ্য। বন্ডটির বার্ষিক কুপন রেট ৯ থেকে ১১ শতাংশ। অর্ধবার্ষিক ভিত্তিকে কুপন রেট ঘোষণা করা হবে।


বন্ডের ৯০ শতাংশ আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের সাধারণ শেয়ারে রূপান্তর করা হবে। বন্ডটি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান, উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তি, বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হবে।


তথ্যনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-সেপ্টেম্বর’২৩) আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা। যা আগের হিসাব বছরে ছিল ৫৬ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৭ পয়সায়।


কোম্পানিটি সর্বশেষ ৩০ জুন,২০২৩ হিসাববছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৭ পয়সা। যা আগের হিসাববছরে ছিল ৬ টাকা ৪১ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।


আগের বছর ৩০ জুন,২০২২ অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ ও ৮০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল কোম্পানিটি।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত