ঢাকা-৫ আসনে ভোটার ৪ লাখ ৭১ হাজার ১২৯ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ১৮৭ টি। নওগাঁ-৬ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬ হাজার ৭২৫ জন। ভোট হবে ১০৪টি কেন্দ্রে।
দুটি আসনেই আজ কেন্দ্রগুলোতে কম ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে।
জাতীয় রাজনীতির প্রধান দলগুলো নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছে। তবে দুটি আসনেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে স্থানীয় ভোটাররা মনে করেন।
২০০৮ সাল থেকে দুটি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়ে আসছেন। ঢাকা-৫ আসনে দীর্ঘদিনের সাংসদ ছিলেন হাবিবুর রহমান মোল্লা। আর ইসরাফিল আলম ছিলেন নওগাঁও-৬ (আত্রাই–রানীনগর) আসনের সাংসদ।
সাধারণত সাংসদেরা মারা গেলে পরিবারের কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এবার দুটি আসনেই আওয়ামী লীগ নতুন প্রার্থী দিয়েছে। ঢাকা-৫ আসনে প্রার্থী যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম। আর রানীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেনকে নওগাঁ-৬ আসনে প্রার্থী করা হয়।
অন্যদিকে বিএনপি ঢাকা-৫ আসনে প্রার্থী করেছে এই আসনের সাবেক সাংসদ সালাহউদ্দিন আহমেদকে। নওগাঁ-৬ আসনে দলটির প্রার্থী নওগাঁ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শেখ মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম।
ইতিমধ্যে উপনির্বাচন ঘিরে অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগ এসেছে। তবে নির্বাচন কমিশন বলছে, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য ছাড়াও বিচারিক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল শুক্রবারই প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশি পাহারায় সরঞ্জাম পাঠানো শুরু হয়।