মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৫ টাকা দরে একজন সর্বোচ্চ দুই কেজি আলু কিনতে পারবেন। একই সঙ্গে, পেঁয়াজ, ভোজ্যতেল, চিনি, মশুর ডাল নির্ধারিত সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি করবে টিসিবি।
এদিকে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলুর দাম ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ টাকা পুনর্নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার খামারবাড়িতে কৃষি বিপণন অধিদফতরে এক মতবিনিময় সভায় এ দাম নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে গত ৭ অক্টোবর প্রতি কেজি আলুর দাম কোল্ডস্টোরেজ পর্যায়ে ২৩ টাকা, পাইকারি পর্যায়ে ২৫ টাকা এবং ভোক্তা পর্যায়ে ৩০ টাকা বেঁধে দেয় কৃষি বিপণন অধিদফতর। এই দাম নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের কাছে চিঠিও পাঠানো হয়। কিন্তু এই দামের বিষয়ে আপত্তি জানান ব্যবসায়ীরা। একপর্যায়ে তারা আলু বিক্রি বন্ধ করে দেন।
মঙ্গলবার সভায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আলুর দাম কোল্ডস্টোরেজ পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৭ টাকা, পাইকারি পর্যায়ে কেজি ৩০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে কেজি ৩৫ টাকা পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।
এই নির্ধারিত মূল্যে কোল্ডস্টোরেজ, পাইকারি এবং খুচরা পর্যায়ের বিক্রেতারা যেন আলু বিক্রি করেন সেজন্য কঠোর মনিটরিং ও নজরদারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সব জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করেছে কৃষি বিপণন অধিদফতর।