র্যাব বলছে, অধিকাংশ দেহরক্ষীরই অবৈধ অস্ত্র আছে। ব্যবহারের চেয়ে ভয়ভীতি দেখানোর কাজে ব্যবহার করা হত এসব অস্ত্র। এই অস্ত্রগুলো অবৈধ পথে বিদেশ থেকে নিয়ে আসা। মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) তার দেহরক্ষী জাহিদুলের কাছ থেকে এমনই একটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করেছে র্যাব।
র্যাব সূত্র বলছে, দেহরক্ষীদের সঙ্গে নিয়মিত মদ পান করেন ইরফান। ঘটনার দিন নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খানকে যখন মারধর করা হয় তখনো তিনি মাদক সেবন করেছিলেন। মদ খেয়ে মাতাল অবস্থাতেই মারধর করেন তিনি। ঘটনার পর বাসায় ফিরে নিজের ভুল বুঝতে পারেন ইরফান। এই মারধরের পরিণাম ভাল হবে না ভেবে আবার দাদা বাড়ীর চারতালায় নিজের বারে ঢুকে সারারাত মদ পান করেন। অভিযান শুরু হলে র্যাবকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন। নিজের মদ পানের কথাও স্বীকার করেন। অভিযান চলাকালীন সময়েই তার ডোপ টেস্ট করে র্যাব। সেটার রেজাল্টও পজিটিভ আসে।