ডিজিটাল ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত ওই সাধারন সভায় শেয়ারহোল্ডারদের পক্ষ থেকে প্রকৌঃ মোতাহার হোসেন, শিরিন সুলতানা এবং কাজী মুজিবুর রহমান বক্তব্য রাখেন। তারা কোম্পানির ১৭-১৮ সালের প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা করেন। তারা কোম্পানির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন এবং অতীতের ন্যায় প্রতিবছর ১০% এর উপরে ডিভিডেন্ড দেয়ার ঐতিহ্যকে ধরে রাখার অনুরোধ জানান এবং ভবিষ্যতে সব সময় ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়ার অনুরোধ জানান।
কোম্পানির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত অর্থ বছরে কেয়া কসমেটিকসের নেট টার্ণওভার হয়েছে এক হাজার সাতান্ন কোটি ষাট লক্ষ আটত্রিশ হাজার সাত শত একান্ন টাকা, যা আগের বছর ছিল এক হাজার চল্লিশ কোটি ছেষট্টি লক্ষ পাঁচ হাজার তিন শত সাতষট্টি টাকা। যা আগের বছরের তুলনায় বেশী এবং কোম্পানির উত্তরোত্তর প্রবৃদ্ধির নির্দেশক। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির অপারেটিং এক্সপেন্স ও আগের বছরের তুলনায় কম।
সভায় ১৭-১৮ সালের জন্য ১০% বোনাস শেয়ার অনুমোদিত হয়।আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানি আগামী ডিসেম্বরের ৬ তারিখের মধ্যে ১৮-১৯ এবং ১৯-২০ সালের এজিএম সম্পন্ন করবে। যার বোর্ড মিটিং এর নোটিশ এ সপ্তাহের মধ্যে দেয়া হবে। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বক্তব্য থেকে জানা যায় কোম্পানি যাতে এ ক্যাটাগরিতে থাকতে পারে সে ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ সদা সচেষ্ট এবং আন্তরিক। কোম্পানি সর্বদা শেয়ার হোল্ডারদের স্বার্থ বিবেচনা করে আসছে এবং ভবিষ্যতেও করবে ।