সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৪০ লাখ ৮৭ হাজার ৯৬২টি শেয়ার ৪৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৬ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩ কোটি ৬২ লাখ ৭৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৪ লাখ ২০ হাজার টাকার এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের।
এছাড়া উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, এসএস স্টিল ১২ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৬০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সমতা লেদারের ৬ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ২২ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৫০ লাখ ১০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৫২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৫ লাখ টাকার, এমজেএলবিডির ৪০ লাখ ১৫ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৩০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, আইএফআইসির ২১ লাখ টাকার, জিকিউ বলপেনের ২৪ লাখ ৩১ লাখ টাকার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৭ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ২১ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ২৬ লাখ ২২ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৪৭ লাখ ৩৯৯ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২৩ লাখ টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।