সচিব বলেন, ‘ক্রয়ের আইন ও বিধির সঠিক প্রতিপালন এবং তা দক্ষতার সঙ্গে সময়মতো করতে পারলে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। সেজন্য ক্রেতা ও দরদাতার মধ্যে একটি পারস্পরিক আস্থা ও বিধির আলোকে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা জরুরি। ক্রয়চুক্তির সুষ্ঠু ও মানসম্মত বাস্তবায়নে এই দুই পক্ষের সমান দায়িত্ব রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারি ক্রয়ে অর্থের সঠিক ব্যবহার আমরা নিশ্চিত করব। এ অর্থ জনগণের। তাদের জানার অধিকার আছে। আমরাও সরকারি ক্রয়ের তথ্য তাদেরকে দিচ্ছি। সিপিটিইউ সরকারি ক্রয় বাতায়ন নাম একটি পোর্টাল চালু করা হয়েছে। ৪৮টি উপজেলায় স্থানীয় নাগরিকরা ক্রয়চুক্তির বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ করছেন। আইএমইডি ডিজিটাল পিএমআইএস প্রতিষ্ঠা করেছে। ঢাকায় বসেই মুন্সীগঞ্জের মতো সকল জেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন মনিটর করা যাবে। বর্তমানে ই-জিপি সরকারি ক্রয়কে সহজ ও দ্রুত করেছে।’
অর্থসংবাদ/ এমএস