পেঁয়াজ পচে যাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে রপ্তানিকারক দেশে জাহাজ ভর্তি করার সময় কন্টেইনার সংক্রান্ত অসচেতনতা।
নজরুল এ্যান্ড সন্স এর আমদানিকারক মামুনুর রশিদ বলেন, ২০ শতাংশ টাকাও আমাদের রিকভারি হবে না। কিছু কিছু পেঁয়াজ একদম ফেলে দিতে হচ্ছে একটাকাও পাওয়া যাচ্ছে না।
জারিফ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের আমদানিকারক মঞ্জুর মোরশেদ বলেন, পচে যাচ্ছে কারণ মাল ঠিকভাবে ডেলিভারি হচ্ছে না। তারপর শীপের মধ্যে তাপমাত্রার সমস্যা হচ্ছে। একদিকে গ্যাঁজ ও পানি ঝরে পচে যাচ্ছে। তার ওপর ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা বলেন, ভাল পেয়াজ যদি আমরা বিক্রি করি ৪০ থেকে ৫০ টাকা সেখানে আমরা বিক্রি করছি ১৫ টাকা, ১০ টাকা, ৫ টাকা। কিছু বস্তা হিসেবে বিক্রি করে দিছি, কিছু ফেলে দিছি। পচা পেঁয়াজের কারণে এখানে গন্ধ ছড়াচ্ছে। পচা যাওয়া পেঁয়াজ ফেলে দিতে হচ্ছে, এই পেঁয়াজ ফেলতেও টাকা লাগতেছে।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা দাবি এ অবস্থায় ক্ষতি সামাল দিতে সরকারের তদারকি বাড়ানো দরকার।
ভারত রপ্তানি বন্ধের পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয় পেঁয়াজ। পাকিস্তান ও মিয়ানমারসহ নানা দেশের পেঁয়াজে পচন ধরছে।
অর্থসংবাদ/এসএ/২৪:১১/১১:১৮:২০২০