সূত্র মতে, রিজেন্ট টেক্সটাইল আইপিওতে শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে প্রতিটি শেয়ার ২৫ টাকা (১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ) দরে ইস্যুর মাধ্যমে ১২৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। যা ব্যবহারের জন্য ১৭ মাস বা ২০১৭ সালের ১৯ জুন পর্যন্ত সময়সীমা ছিল। কিন্তু ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাস শেষেও ৪৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা বা ৩৬ শতাংশ অব্যবহৃত রয়েছে। যা ব্যবহারের জন্য কয়েক দফা সময় বাড়িয়েও শেষ করা যায়নি।
এই দীর্ঘসময়ে আইপিও ফান্ড ব্যবহার করতে না পারার কারনে ওই ফান্ডের উপর এফডিআরজনিত সুদবাবদ আয় হয়েছে ৩৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যাতে করে এখন মোট আইপিওর অব্যবহৃত ফান্ডের পরিমাণ বেড়ে দাড়িঁয়েছে ৮৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায়।
এ বিষয়ে রিজেন্ট কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে জানিয়েছে, ব্যবসা সম্প্রসারন ও ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের জন্য রিটেইন আর্নিংস থেকে বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/ এমএস/১৫: ৩৩/ ১১: ১৯: ২০২০