পুঁজিবাজার থেকে কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে ১ কোটি ৬০ লাখ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৬ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এর মধ্যে যোগ্য অর্থাৎ এলিজেবল ইনভেস্টরদের জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৬৪ লাখ শেয়ার।
ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের এই বরাদ্দকৃত শেয়ার পেতে মোট ৫২৫জন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী আবেদনে অংশগ্রহণ করে।যা টাকা অংকে দাড়িয়েছে ৬৭ কোটি ১০ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। আর বরাদ্দ ছিলো ৬কোটি ৪০ হাজার টাকা অর্থাৎ নতুন প্রজন্মের এই বিমার কোম্পানির লট প্রতি শেয়ার পেতে ১০৪৮ দশমিক ৪৯২ শতাংশ আবেদন বেশি জমা পড়েছে। যা টাকার অংকে সাড়ে ১০ গুণ বেশি।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ৭৪১তম নিয়মিত সভায় কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১ কোটি ৬৯ লাখ শেয়ার ছেড়ে পুজিবাজার খেকে ১৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এই লক্ষ্যে গত ১০ নভেম্বর (মঙ্গলবার) থেকে শুরু হয় আইপিওতে আবেদন। যা চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেলে ৫টা পর্যন্ত আবেদন করে বিনিয়োগকারীরা।
উত্তোলিত অর্থের ৮ কোটি টাকা এফডিআর, ৬ কোটি ৯২ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ টাকা ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগ ও ১ কোটি ৭ লাখ ২৮ হাজার ৫০০ টাকা আইপিও বাবদ খরচ করবে।
ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ২০১৯ সালে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২.৯২ টাকা। আর ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) রয়েছে ২৪.৪২ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট।