দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনের স্বাক্ষর করা ওই চিঠিতে বলা হয়, গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীম ঠিকাদারসহ বিভিন্ন ব্যক্তিদের সাথে অবৈধ প্রক্রিয়ায় পরস্পর যোগ সাজশে ঘুষ দেয়া নেয়ার মাধ্যমে বড় বড় ঠিকাদারি কাজ নিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, ক্যাসিনো ব্যবসা ও অন্যান্য অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অবৈধ প্রক্রিয়ায় অর্জন পুর্বক বিদেশে পাচার ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন সংক্রান্ত অভিযোগ রয়েছে এমপি রতনের বিরুদ্ধে।
এ সব অভিযোগ অনুসন্ধানের স্বার্থে আগামী ১৮ই ফেব্রুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এসে বক্তব্য প্রদানের জন্য এমপিকে অনুরোধ করা হয় ওই চিঠিতে।
গত বছর ১৮ই সেপ্টেম্বর দেশব্যাপি শুদ্ধি অভিযানের পর থেকেই এমপি রতনের নাম উঠে আসে। দুদক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এমনকি স্বারষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে একাধিক অভিযোগপত্র জমা পড়ে তার বিরুদ্ধে। গত ১৪ই নভেম্বর জাতীয় দৈনিকে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।