অপরদিকে, দাম কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ মিউচ্যুয়াল ফান্ডটি কম দামে বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে সপ্তাহ জুড়ে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৭০ লাখ ১৫ হাজার টাকা। আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৯৪ লাখ ৩ হাজার টাকা।
অপরদিকে ইউনিটের দাম কমেছে ১৩ দশমিক ১৪ শতাংশ। টাকার অংকে দাম কমেছে ৩ টাকা ১০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে মিউচ্যুয়াল ফান্ডটির দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৫০ পয়সায়, যা তার আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ২৩ টাকা ৬০ পয়সা।
সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের পরেই গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর তালিকায় ছিল বাংলাদেশ ল্যাম্প। সপ্তাহ জুড়ে এই কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড-০১। সপ্তাহ জুড়ে এই ফান্ডটির দাম কমেছে ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এছাড়া, গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- ইষ্টার্ণ ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ, প্রগতী ইন্স্যুরেন্সের ৭ দশমিক ২৯ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ, জিকিউ বল পেনের ৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ দাম কমেছে।