সূত্র মতে, ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে কোম্পানির চাঁদা গ্রহণ শুরু হবে আগামী ১২ জানুয়ারি থেকে। চলবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে আইপিওর চাঁদা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৫তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার বিক্রি করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকায় বাণিজ্যিক স্পেস ক্রয়, লোন পরিশোধ, ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্লাটফর্ম উন্নয়ন এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) রয়েছে ২০ টাকা ৫৬ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।