তথ্যমতে, ডিএসইতে মোট লেনদেনে ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের দখলে রয়েছে ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ। খাতটির লেনদেন হয়েছে ১৪১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর পরেই বস্ত্র খাতের অবস্থান। ডিএসইর লেনদেনে খাতটির অংশগ্রহন ১৫ দশমিক ১০ শতাংশ। এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। ডিএসইর লেনদেনে খাতটির অংশগ্রহন ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ। খাতটির লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ২১ লাখ টাকা। এদিকে ডিএসইর লেনদেনে জ্বালানী এবং বিদ্যুৎ খাতের অংশগ্রহন ৭ দশমিক ২০ শতাংশ। এ খাতের লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
এছাড়া সিমেন্ট খাতে অংশগ্রহন ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। সিমেন্ট খাতের লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। বীমা খাতের ৬ দশমিক ২০ শতাংশ ও বিবিধ খাতের ৪ দশমিক ৭০ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।
বাকি খাতগুলোর মধ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ, আইটি খাতের ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, ব্যাংক খাতের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতের ৩ দশমিক ২০ শতাংশ, খাদ্য এবং আনুষাঙ্গিক খাতের ২ দশমিক ৯০ শতাংশ, ট্যানারি খাতের ১ দশমিক ৮০ শতাংশ, সেবা এবং আবাসন খাতের ১ দশমিক ৭০ শতাংশ, আর্থিক খাতের ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, সিরামিক খাতের ১ দশমিক ৫০ শতাংশ, পেপার এবং প্রিন্টিং খাতের ১ দশমিক ১০ শতাংশ, ভ্রমণ এবং অবকাশ খাতের দশমিক ৮০ শতাংশ এবং জুট খাতের দশমিক ৭০ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।