তিনি বলেছেন, কর ব্যবস্থপনাকে ডিজিটালাইজ করার অংশ হিসেবে অনলাইনে কর দেয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে আয়কর বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী বছর রিটার্ন দাখিলে কিছু ক্ষেত্রে অনলাইনে করদাতার আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক হতে পারে। আয়কর আইন, রিটার্ন ও আয়কর জমা পদ্ধতি সহজ হলে করের আওতা বাড়বে। করদাতাদের মধ্যে প্রাথমিক করভীতি কমবে। করদাতা নিজেই রিটার্ন পূরণ ও জমা দিতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, আগামী জুনের মধ্যে নতুন আয়কর আইনের একটি ভিত্তি দাঁড়িয়ে যাবে। আইনটি বাংলায় তৈরি হচ্ছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষসহ (বিআরটিএ) কর ফাঁকি রোধে একাধিক প্রতিষ্ঠানের তথ্যভণ্ডারের সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) যোগসূত্র স্থাপনের কাজ শেষ পর্যায়ে বলেও জানান এনবিআরের এই সদস্য।
আয়োজনে বক্তারা মাঠ পর্যায়ে কর ভীতি নিরসনে এনবিআরকে উদ্যোগ নেয়ার পাশাপাশি কর আদায়সহ পুরো ব্যবস্থাপনা আরও সহজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফ সভাপতি শারমিন রিনভি।