২০২৬ সালে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর চালুর সময়সীমা নির্ধারিত আছে। তবে এর আগেই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণসামগ্রী আনা-নেওয়ার মধ্য দিয়ে চালু হয়ে যাচ্ছে সমুদ্রবন্দরের চ্যানেলটি।
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পে যুক্ত থাকা সংশ্লিষ্টরা জানান, 'আজ মঙ্গলবার একটি জাহাজ প্রথমবারের মতো গভীর সমুদ্রবন্দরের চ্যানেল অতিক্রম করে জেটিতে আনা হবে। জাহাজটি আসবে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য মালামাল নিয়ে। মালামালগুলো জাপানি প্রতিষ্ঠানের হলেও সেগুলো তৈরি হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার একটি কারখানায়। সেজন্য জাহাজটি আসবে ইন্দোনেশিয়া থেকে।’
দেশে সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার ১২০০ মেগাওয়াট মাতারবাড়ি সুপার-ক্রিটিকেল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ করছে। পরীক্ষামূলকভাবে উন্নত চ্যানেলের মাধ্যমে মাতারবাড়ি জেটিতে সরাসরি প্রথম মালবাহী মাদার ভেসেল নোঙর করা বাংলাদেশের জন্য একটি ‘বিশেষ মাইলফলক’।