বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, ইনফমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে জিমস মার্টিন দাস, ড. জে. এম মুর্শিদ মো: নুরল ইসলাম কামরাম এবং সহযোগী মনজিলা নাসরিন ইসলাম, সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯০ এর সেকশন ১৭(ই)(ভি) ভঙ্গ করেছে। আর নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে পরিমল চন্দ্র পাল এবং সহযোগী (অর্থাঃ রিপন শেখ, মল্লিক আবু বক্কর, মো: তোফাজ্জল হোসেন, বিধান মিস্ত্রী, অমল কৃষ্ণ দাস), সালেক আহমেদ সিদ্দিকী এবং সহযোগী (অর্থাৎ মনির হোসেন), সমির রঞ্জন পাল এবং সহযোগী (অর্থাৎ শিউলি পাল, চিত্ত হারান দত্ত), মো: আমানত উল্লাহ এবং সহযোগী (অর্থাৎ সেতারা বেগম, সন্দীপ কর্পোরেশন, হাল ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রশান্ত কুমার হালদার) সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ১৭(ই)(ভি) ভঙ্গ করেছে।
এজন্য বিনিয়োগকারী জেমস মার্টিন দাসকে দুই লাখ টাকা, পরিমল চন্দ্র পালকে ২০ লাখ টাকা, রিপন শেখকে ২০ লাখ টাকা, মল্লিক আবু বক্করকে ১০ লাখ টাকা, মো: তোফাজ্জল হোসেনকে ৪০ লাখ টাকা, বিধান মিস্ত্রীকে ৫ লাখ টাকা, অমল কৃষ্ণ দাসকে ৭ লাখ টাকা, সালেক আহমেদ সিদ্দিকীকে ৭ লাখ টাকা, সমির রঞ্জন পালকে ২০ লাখ টাকা, শিউলি পালকে ৫০ লাখ টাকা, চিত্ত হারান দত্তকে ১২ লাখ টাকা, মো: আমানত উল্লাহকে ১ কোটি টাকা, সেতারা বেগমকে ৫ লাখ টাকা, প্রশান্ত কুমার হালদারকে ২৫ লাখ টাকা এবং সন্দীপ কর্পোরেশনকে ৬০ লাখ টাকা ও হাল ইন্ডাস্ট্রিজকে ৮৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।